কক্সবাজার অঞ্চলে ইসলামি আধুনিক শিক্ষার বিস্তার ঘটাতে এই মাদ্রাসাটি চালু করা হয়, তৎকালীন সময়ে মাদ্রাসাটি প্রতিষ্ঠায় জমি ও অর্থ দিয়ে সাহায্য করেছিলেন কলিমুল্লাহ কন্ট্রাক্টর।[৫] ২০২১ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি বিভাগে "ইসলামী শিক্ষা বিস্তারে কক্সবাজার হাশেমিয়া কামিল মাদ্রাসার ভূমিকা" শিরোনামে একটি এমফিল গবেষণা করা হয়, সেখানে দেখানো হয় মাদ্রাসাটি প্রতিষ্ঠার পরে কক্সবাজার জেলায় ইসলামি শিক্ষার অবদান ঘটাতে সক্ষম হয়েছে।
২০০৬ সালের পূর্বে বাংলাদেশের আলিয়া মাদ্রাসার পরীক্ষা বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড নিয়ন্ত্রণ করত। তবে ২০০৬ সালে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় সংশোধনী আইন, ২০০৬ অনুযায়ী সারাদেশের ফাযিল (স্নাতক ডিগ্রি) ও কামিল (স্নাতকোত্তর) মাদ্রাসা কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত লাভ করে।[৬] তখন এই মাদ্রাসাটিও ইবি অধিভুক্তি লাভ করে। এরপর ২০১৬ সালে মাদ্রাসাটি ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থানান্তরিত করা হয়।[৭]
No comments:
Post a Comment